ত্বকের যত্নে অলিভ অয়েল। রূপচর্চায় অলিভ অয়েল এর ব্যবহার।
অলিভ অয়েল (Olive Oil) একটি প্রাকৃতিক ও পুষ্টিকর তেল, যাকে বল খাবারের জন্য নয়, বরং ত্বকের যত্নেও বহুল ব্যবহৃত হয়ে আসছে। অলিভ অয়েল আমাদের ত্বক নরম, মসৃণ এবং উজ্জ্বল করার পাশাপাশি এটি আমাদের ত্বকের আদ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। রূপচর্চায় অলিভ অয়েল এর ব্যবহার আমাদের ত্বকের প্রাকৃতিক সৌন্দর্য ফিরিয়ে আনতে এবং বিভিন্ন সমস্যার সমাধানে অত্যন্ত কার্যকরি হতে পারে।
পোস্টসূচিপত্রঃত্বকের যত্নে অলিভ অয়েল। রূপচর্চায় অলিভ অয়েল এর ব্যবহার।অলিভ অয়েলের রয়েছে ভিটামিন E, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, এবং প্রাকৃতিক চর্বি যা আমাদের ত্বকের বার্ধক্য রধ, ব্রণ কমানো, এবং সূর্যের ক্ষতিকর প্রভাব থেকে সুরক্ষা দিতে সহায়তা করে। আজকের এই পোস্টে, আমরা ত্বকের যত্নে অলিভ অয়েল এর বিভিন্ন ব্যবহার এবং উপকারী সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব। তাই পোস্টটি সম্পূর্ণ করার অনুরোধ রইলো।
অলিভ অয়েল (Olive Oil) কেন ত্বকের জন্য উপকারী?
অলিভ অয়েল আমাদের ত্বকের যত্নে দীর্ঘকাল ধরে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। যা আমাদের ত্বকের স্বাস্থ্যের জন্য অত্যন্ত উপকারী। অলিভ অয়েলের মধ্যে থাকা ভিটামিন ই, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, এবং প্রাকৃতিক ফ্যাটি এসিড, আমাদের ত্বকে পুষ্টি যোগায়, এবং আমাদের ত্বককে আদ্রতা ধরে রাখতে সাহায্য করে। এটি আমাদের ত্বককে শুষ্কেকতা থেকে রক্ষা করে, এবং আমাদের ত্বকের প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা ফিরিয়ে আনে।
অলিভ অয়েলের আন্টি ইনফ্লেমেটরি বৈশিষ্ট্য আমাদের ত্বকের প্রদাহ কমায়, যা ব্রণ বা অন্যান্য ত্বকের সমস্যা সমাধান করে। তাছাড়া, এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট উপাদানগুলো আমাদের ত্বককে ফ্রি রেডিক্যাল থেকে রক্ষা করে, যা আমাদের ত্বকে থাকা কোষের ক্ষতি করে।
আরো পড়ুনঃ
অলিভ অয়েল আমাদের ত্বকের বার্ধক্যজনিত লক্ষণগুলিকে ধীর করে। ঘুমাচ্অছ ডুয়েট বড়ি খাও ডুয়েট বড়ি খেলে টিকা যাবেলিভ অয়েল ব্যবহার করলে আমাদের ত্বকের বলিরেখা ও দাগ কমে আসবে। এবং আমাদের ত্বক হবে মসৃণ ও নমনীয়। অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে আমাদের ত্বকের প্রাকৃতিক আদ্রতা বজায় থাকবে। এবং আমাদের ত্বক শুষ্ক ফাটা হওয়া থেকে রক্ষা পাবে।
অয়েল তেল আমাদের ত্বককে ভেতর থেকে ময়েশ্চারাইজ করে, এবং আমাদের ত্বককে উজ্জ্বল এবং স্বাস্থ্যকর করে তোলে। এজন্য অলিভ অয়েল তেল ত্বকের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ও উপকারী।
ত্বকের যত্নে বা রূপচর্চায় অলিভ অয়েল ব্যবহারের নিয়ম।
ত্বকের যত্নে বা রূপচর্চায় অলিভ অয়েল অনেক গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। অলিভ অয়েল ত্বকের জন্য একটি প্রাকৃতিক ও পুষ্টিকর উপাদান। অলিভ অয়েল আমাদের ত্বককে গভীর থেকে ময়েশ্চারাইজ করে, এটি আমাদের ত্বকের বলিরেখা ও দাগ কমায় এবং আমাদের ত্বকের প্রাকৃতিক উজ্জ্বলতা বাড়াতে সাহায্য করে। সঠিক নিয়মে অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে, আপনার ত্বক হবে আরো স্বাস্থ্যকর এবং উজ্জ্বল। অলিভ অয়েল ব্যবহারের সঠিক পদ্ধতি নিচে আলোচনা করা হলো।
১. প্রাকৃতিক ময়েশ্চারাইজার হিসেবে অলিভ অয়েলঃ আপনার ত্বক যদি শুষ্ক হয় তাহলে, আপনার শুষ্ক ত্বকের জন্য অলিভ অয়েল একটি আদর্শ ময়েশ্চারাইজার। গোসলের পর ত্বকে হালকা অলিভ অয়েল মাসাজ করুন। এটি আপনার ত্বকের পুনর্গঠন এর সাহায্যে করবে এবং আপনার ত্বককে প্রাকৃতিক ভাবে উজ্জ্বল করে তুলবে।
২. ব্রণ ও দাগ দূর করতে অলিভ অয়েলঃ আপনার যদি ব্রণ বা ত্বকে অন্যান্য দাগ থাকে, তাহলে ব্রণ বা ত্বকের অন্যান্য দাগের উপর সরাসরি অলিভ অয়েল প্রয়োগ করুন, এবং কিছুক্ষণ মাসাজ করুন। এটি আপনার ত্বকে থাকা দাগ কমিয়ে ত্বকের টেক্সচার উন্নত করবে।
৩. সরাসরি ত্বকে মাসাজ করাঃ মুখ ধোয়ার পর সামান্য অলিভ অয়েল হাতে নিয়ে আপনার ত্বককে সরাসরি মাসাজ করুন। এটি আপনার ত্বকের শুষ্কতা দূর করবে এবং আপনার ত্বককে মসৃণ রাখবে। বিশেষ করে রাত্রে ঘুমানোর আগে অলিভ অয়েল ত্বকে ব্যবহার করবেন। এতে আপনার ত্বক সারারাত আদ্র থাক।
৪. ত্বকের উজ্জ্বলতা বাড়াতে অলিভ অয়েলঃ সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার অলিভ অয়েল এবং লেবুর রস মিশিয়ে ত্বকে মাসাজ করুন। এটি আপনার ত্বকের পুনর্গঠন এ সাহায্য করবে, এবং আপনার ত্বককে ভেতর থেকে সুন্দর ও উজ্জ্বল করে তুলবে।
৫. মেকআপ রিমোভার হিসেবে অলিভ অয়েলঃ অলিভ অয়েল প্রাকৃতিক মেকআপ রিমুভার হিসেবে আপনি ব্যবহার করতে পারেন। তুলার টুকরোতে অলিভ অয়েল নিয়ে মেকআপ তোলার জন্য ব্যবহার করতে পারেন। এটি আপনার ত্বক পরিষ্কার করার পাশাপাশি আর্দ্র রাখবে এবং আপনার ত্বকের কোন ক্ষতি হবে না।
চুলের যত্নে অলিভ অয়েল(Olive Oil) এর উপকারিতা।
অলিভ অয়েল শুধু আমাদের ত্বকের জন্যই নয়, বরং এটি আমাদের চুলের জন্য অত্যন্ত উপকারী। এটি আমাদের চুলের মসৃণতা বাড়াতে, খুশকি দূর করতে এবং চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করতে সাহায্য করে। অলিভ অয়েল এর মধ্যে থাকা ভিটামিন ই এবং ফ্যাটি এসিড চুলের গভীরে পুষ্টি যোগায়, চুলের শুষ্কতা দূর করে এবং চুল শক্তিশালী করে। আপনি যদি নিয়মিত অলিভ অয়েল ব্যবহার করেন তাহলে, আপনার চুল হয়ে উঠবে মজবুত, ঝলমলে ও স্বাস্থ্যকর।
১.চুল চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করতেঃ অলিভ অয়েল আমাদের চুলের গোড়া মজবুত করে এবং চুলের বৃদ্ধি ত্বরান্বিত করে। অলিভ অয়েলে থাকা ভিটামিন এবং খনিজ পদার্থ চুলের স্বাস্থ্য ভালো রাখে এবং নতুন চুল গজাতে সাহায্য করে।
২. চুলের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করতেঃ অলিভ অয়েল চুলকে ঝলমলে ও উজ্জ্বল করে তোলে। অলিভ অয়েল আপনি নিয়মিত চুলে ব্যবহার করলে, আপনার চুল হয়ে উঠবে মসৃণ ও প্রাকৃতিক ভাবে উজ্জ্বল।
৩. চুলের শুষ্কতা দূর করতেঃ অলিভ অয়েলের ময়েশ্চারাইজিং গুন চুলের শুষ্কতা কমাতে সাহায্য করে। গোসলের আগে চুলে হালকা গরম অলি মাসাজ করে এক ঘন্টা রেখে দিন এরপর শ্যাম্পু করে ধুয়ে ফেলুন এতে আপনার চুল হবে নরম ও মসৃণ।
৪. চুলের খুশকি দূর করতেঃ অলিভ অয়েল খুশকির সমস্যার সমাধানে কার্যকরি একটি উপাদান। চুলের গোড়ায় অলিভ অয়েল মাসাজ করলে স্কাল্পের শুষ্কতা অনেক খুশকি দূর করে।
৫.চুল ভাঙ্গন রোধঃ অলিভ অয়েল চুলের ভাঙ্গন চুল পড়া কমাতে সাহায্য করে। এটি চুলের প্রোটিনের স্তর মজমুত করে এবং চুলের স্থিতিস্থাপকতা বাড়ায়, এর কারণে চুল ভাঙ্গন কমে যায়।
চুলে অলিভ অয়েল ব্যবহারের নিয়ম।
অলিভ অয়েল আমাদের চুলের যত্নে একটি কার্যকরী উপাদান। এটি আমাদের চুলকে গভীরভাবে পুষ্টি যোগায়, খুশকি দূর করে এবং চুলের উজ্জলতা বাড়ায়। তবে আপনি যদি চুলের সঠিক উপকারিতা পেতে চান, তাহলে আপনাকে সঠিক নিয়মে অলিভ অয়েল ব্যবহার করতে হবে। চুলে অলিভ অয়েল ব্যবহারের নিয়ম নিচে আলোচনা করা হলো।
১.চুলে হালকা গরম অলিভ অয়েল মাসাজঃ চুলের শুষ্কতা এবং খুশকি দূর করতে সপ্তাহে দুই থেকে তিনবার হালকা গরম অলিভ অয়েল মাথার ত্বকে (স্কাল্প) মাসাজ করুন। এতে আপনার চুলের গোড়া মজবুত এবং আপনার চুল ঝলমল ও উজ্জ্বল দেখাবে। শ্যাম্পু করার আগে অন্তত.১ ঘন্টা অপেক্ষা করে, তারপর শ্যাম্পু ব্যবহার করুন।
২. অলিভ অয়েল ও নারিকেল তেলের মিশ্রণঃ অলিভ অয়েল ও নারিকেল তেল মিশিয়ে চুলে মাসাজ করুন। এটি মাসাজের ফলে আপনার চুলের শুষ্কতা কমিয়ে চুলের স্থিতিস্থাপকতা বৃদ্ধি করবে। এই মিশ্রণ আপনার চুলের ময়েশ্চারাইজার হিসেবে কাজ করবে এবং চুল ভেঙে পড়া রোধ করবে।
৩. খুশকি দূর করতে অলিভ অয়েলের ব্যবহারঃ স্কাল্পের শুষ্কতা ও খুশকি দূর করতে অলিভ অয়েল সরাসরি মাথার ত্বকে মাসাজ করুন। সপ্তাহে দুইবার এই পদ্ধতি ব্যবহার করলে আপনার চুলের খুশকির সমস্যা কমে আসবে।
৪. চুলের উজ্জ্বলতা বাড়াতে অলিভ অয়েলের ব্যবহারঃ মাথায় শ্যাম্পু করার পর চুলে সামান্য অলিভ অয়েল ব্যবহার করুন। এটি আপনার চুলে আদ্রতা ধরে রাখবে এবং চুল উজ্জ্বল ও মসৃণ করবে।
৫. চুলের প্রাকৃতিক মাস্ক হিসেবে অলিভ অয়েলের ব্যবহারঃ অলিভ অয়েল, ডিমের কুসুম, এবং মিশিয়ে, আপনার চুলের জন্য একটি প্রাকৃতিক মাস্ক তৈরি করুন।মাস্টি চুলে লাগিয়ে ৩০ মিনিট অপেক্ষা করুন, তারপর শ্যাম্পু দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। এটি আপনার চুলের পুষ্টি যোগাবে এবং চুলকে শক্তিশালী করবে।
রাতে ত্বকে অলিভ অয়েল ব্যবহারের নিয়ম।
রাতে ত্বকের যত্নে অলিভ অয়েল ব্যবহার করলে, আপনার ত্বক সারারাত আদ্রা থাকবে। এটি আপনার ত্বকের গভীরে গিয়ে পুষ্টি যোগাবে এবং শুষ্কতা দূর করবে। তাই কিভাবে রাতে অলিভ অয়েল ব্যবহার করবেন তার নিয়ম নীচে আলোচনা করা হলো।
আরো পড়ুনঃ
১.মুখ ধোয়ার পর সরাসরি অলিভ অয়েল মাসাজঃ রাতে আপনার ত্বক পরিষ্কার করার পর সামান্য অলিভ অয়েল নিয়ে আপনার ত্বকে মাসাজ করুন। বিশেষ করে শুষ্ক ত্বকের জন্য, এই মাসাজ খুবই কার্যকরী। এটি মাসাজের ফলে আপনার ত্বকের আদ্রতা ধরে রাখবে এবং আপনার ত্বককে সারারাত নরম ও কোমল রাখবে।
২. চোখের নিচে কালো দাগ দূর করতে রাতে অলিভ অয়েলের ব্যবহারঃ আপনি যদি রাতে অলিভ অয়েল ব্যবহার করেন তাহলে আপনার চোখের নিচে কালো দাগ দূর হবে। রাতে ঘুমানোর আগে চোখে নিচে হালকা করে অলিভ অয়েল মাসাজ করুন, এর ফলে আপনার কালো দাগ দূর হবে।
আসল অলিভ অয়েল চেনার উপায়।
বর্তমান বাজারে বিভিন্ন ধরনের অলিভ অয়েল পাওয়া যায়, সব অলিভ অয়েল মানসম্পন্ন ও বিশুদ্ধ নয়। খাঁটি এবং ভেজাল মুক্ত অলিভ অয়েল চেনা ত্বক ও চুলের যত্নের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। আমাদের ত্বকে কোন ভেজাল অলিভ অয়েল ব্যবহার করা যাবে না, এতে ত্বকের ক্ষতি হতে পারে। তাই আসল অলিভ অয়েল কিভাবে চিনবেন, তা নিয়ে আপনাদের সাথে আলোচনা করি।
খাঁটি অলিভ অয়েল কেনার আগে বোতলের লেবেল ভালোভাবে করে নিবেন। Extra Virgun Olive Oil এ কথাটি লেখা থাকলে বুঝবেন এটি প্রথম পর্যায়ের সংগ্রহ করা এব ংউচ্চ মানের।
খাঁটি অলিভ অয়েল এর রং সাধারণত সবুজাভ হয়ে থাকে, তবে কিছু ক্ষেত্রে হলদা ভাব হতে পারে, এর ঘনত্ব ও সাধারণত একটু ভারী হয় এবং মসৃণ হয়। পাতলা অস্বচ্ছ হলে বুঝে নিবেন, অলিভ অয়েলটি ভেজালযুক্ত।
খাটি অলিভ অয়েলের গন্ধ হালকা ফলের মত এবং স্বাদে একটু তিক্ত মরিচের থাকবে। তাই অলিভ অয়েল কেনার আগে, ভালোমতো স্বাদ ও গন্ধ পরীক্ষা করে নিবেন, যদি এর স্বাদ বা কোন বেশি কৃত্রিম মনে হয়, তাহলে মনে করবেন এটি ভেজাল অলিভ অয়েল।
খাঁটি অলিভ অয়েল সাধারণত দামি হয়ে থাকে, যদি কেনার সময় কোন অলিভ অয়েল খুব কম দামে বিক্রি হয় , তাহলে বুঝে নিবেন সেটি ভেজালযুক্ত অলিভ অয়েল।
আরো পড়ুনঃ
উপরের বলা নিয়ম গুলো মেন যদি আপনি অলিভ অয়েল কিনেন, তাহলে আপনি আপনার ত্বকের যত্নে বা রূপচর্চায় খাঁটি অলিভ অয়েল কিনতে পারবে।
অলিভ অয়েল এর বর্তমান দাম কত?
অলিভ অয়েলের দাম বিভিন্ন দেশের আমদানির উপর নির্ভর করে, বাজারের সরবরাহ ও চাহিদা অনুসারে দাম ওঠা-নামা করে। বিশেষ করে মধ্যপ্রাচ্য বা ইউরোপ থেকে আমদানির ক্ষেত্রে দাম বেশি হয়ে থাকে।
অলিভ অয়েল এর দাম বিভিন্ন সময়ের বাজারদরের উপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হয়। অলিভ অয়েল ব্র্যান্ডের উপরে দাম নির্ভর করে, বিভিন্ন ব্রান্ডের অলিভ অয়েলের দাম ভিন্ন রকম হয়। যেমন বিদেশি ব্র্যান্ডের অলিভ অয়েলের দাম সাধারণত বেশি হয়ে থাকে আবার অন্যদিকে দেশি স্থানীয় কম পরিচিত ব্র্যান্ডগুলোর দাম কম হয়ে থাকে।
Extra Virgin Olive Oil: Extra Virgin Olive Oil হলো সবথেকে খাঁটি এবং উন্নত মানের অলিভ অয়েল, যা সরাসরি তাজা জলপাই থেকে সংগ্রহ করা হয়। তাই Extra Virgin Olive Oil এর দাম সাধারণত বাজারে একটু বেশি হয়। বর্তমানে এর দাম প্রতি লিটার৮০০ থেকে১৫০০ টাকার মধ্যে। এ অলিভ অয়েল এর দাম ব্র্যান্ড ও মানের উপর নির্ভর করে।
Virgin Olive Oil: Virgin Olive Oil একটু কম প্রক্রিয়াজাত, টাই এর দাম Extra Virgin Olive Oil এর তুলনায় কিছুটা কম, সাধারণত প্রতি লিটার ভারগাইন অলিভ অয়েল এর দাম ৬০০ থেকে ১২০০ টাকার মধ্যে।
Pure Olive Oil: Pure Olive Oil সাধারণত প্রক্রিয়াজাত করা হয়, এটি রান্না ও ত্বকের যত্নে ব্যবহারের জন্য উপযুক্ত অলিভ অয়েল। এ অলিভ অয়েল টির দাম প্রতি লিটার ৫০০ থেকে ১০০০ টাকার মধ্যে হয়ে থাকে।
Morning Li8 এ আপনার মূল্যবান কমেন্ট করুন। ইনশাআল্লাহ আমরা প্রত্যেকটি কমেন্টের রিপ্লাই দেওয়ার চেষ্টা করবো।
comment url